কিভাবে কানাডা ভিসা লটারির জন্য আবেদন করা যায়?

Link will be apear in 15 seconds.

Well done! you have successfully gained access to Decrypted Link.

কানাডা ভিসা লটারির জন্য আবেদন করার পদ্ধতি মোটামোটি নিম্নলিখিত স্টেপগুলোর মাধ্যমে সম্পন্ন করা যায়:

১. কানাডা ভিসা লটারি প্রোগ্রাম সম্পর্কে জানুন: প্রথমেই, আপনাকে কানাডা ভিসা লটারি প্রোগ্রাম সম্পর্কে সম্পূর্ণ জ্ঞান হতে হবে। এই লটারি প্রোগ্রামে কানাডায় বেশিরভাগ কাউন্ট্রি থেকে নাগরিকরা অংশগ্রহণ করতে পারেন, যাদের মধ্যে ভিসা বিশেষজ্ঞদের কমপক্ষে একটি কানাডা ভিসা প্রাপ্তির উপায় নেই। এই প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের শর্তাবলী সম্পর্কে জানার জন্য কানাডা ভিসা ও ইমিগ্রেশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট অথবা দূতাবাস সংস্থার ওয়েবসাইট দেখুন।

২. অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করুন: কানাডা ভিসা লটারি প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য আপনি অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন। এই রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার জন্য কিছু তথ্য এবং নথিপত্র প্রদান করতে হবে।

৩. আবেদন ফর্ম পূরণ করুন: রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে, আপনাকে একটি ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে। এই ফর্মটি অনলাইনে বা কানাডা ভিসা ও ইমিগ্রেশনের অফিসে সম্পূর্ণ করা যায়। এই ফর্মে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, পাসপোর্ট এবং যেসব নথিপত্র প্রয়োজন তা সংযুক্ত করতে হবে।

৪. ফি প্রদান করুন: আবেদন ফর্ম পূরণের পর, আপনাকে অতিরিক্ত ভিসা আবেদনের জন্য নির্দিষ্ট ফি প্রদান করতে হবে। এই ফি পেমেন্ট পদ্ধতির অনুসারে করা যায়, যেমন ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড বা ই-ওয়েল পেমেন্ট।

৫. ডকুমেন্ট সাবমিট করুন: সমস্ত আবেদন তথ্য প্রদান করার পর, আপনাকে যেসব নথিপত্র আবেদনে সংযুক্ত করা হয়েছে, তা সহ সমস্ত দলিলপত্র সাবমিট করতে হবে। এগুলি ভিসা ও ইমিগ্রেশন অফিস পরিশোধক দ্বারা পরীক্ষা করা হবে।

৬. ভিসা ফলাফল জানুন: ভিসা আবেদন সম্পূর্ণ হলে, আপনি কানাডা ভিসা ও ইমিগ্রেশন অফিস থেকে ভিসা ফলাফল জানতে পারেন। আপনি যদি ভাগ নেয়ার জন্য নির্বাচিত হন, তবে আপনি একটি ভিসা সনদ প্রাপ্ত করতে পারেন এবং ভাগ নিয়ে কানাডায় যাত্রা করতে পারেন।

বিশেষ মন্তব্য: কানাডা ভিসা লটারি প্রোগ্রাম সম্পর্কে সমস্ত প্রয়োজনীয় তথ্য ও আবেদনের জন্য কানাডা ভিসা ও ইমিগ্রেশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট অথবা কানাডা দূতাবাসের ওয়েবসাইট দেখুন। আপনি সর্বদাই নিজের তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করতে এবং সকল প্রক্রিয়া সঠিকভাবে অনুসরণ করতে সতর্ক থাকবেন।

 

 

কানাডা ভিসা লটারির জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া ব্যতিক্রমধর্মের সাথে ব্যক্তিগত ও অনলাইন ভিত্তিতে করা যায়। নীচে কানাডা ভিসা লটারির আবেদন প্রক্রিয়ার সম্পর্কে সংক্ষেপে তথ্য দেওয়া হল:

১. কানাডা ভিসা লটারি প্রোগ্রাম: কানাডা ভিসা লটারি প্রোগ্রামটি অন্যত্র পরিচয়পত্রে অভিযান্ত্রিক নাগরিকদের জন্য উপলব্ধ করা হয়। এই প্রোগ্রামে ব্যক্তিরা একটি ভিসা লটারি আবেদন সম্পন্ন করতে পারেন যাতে তারা কানাডায় বয়স্ক হয়ে থাকলে কানাডিয়ান স্থায়ী বাসিন্দা হতে পারে।

২. আবেদন সময়: ভিসা লটারি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন প্রক্রিয়া বার্ষিক ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। আপনি বার্ষিক ভিত্তিতে আবেদন করতে পারেন যদি এই প্রোগ্রামটি চালু থাকে।

৩. অনলাইন আবেদন: কানাডা ভিসা লটারি প্রোগ্রামের জন্য অনলাইন আবেদন করতে হবে। আপনি কানাডা ভিসা লটারি প্রোগ্রামের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে পারেন এবং অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়াটি পূর্ণ করতে পারেন।

৪. প্রয়োজনীয় তথ্য: আবেদন প্রক্রিয়াতে আপনাকে ব্যক্তিগত ও পরিবারের সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করতে হবে। এটি আপনার পাসপোর্টের তথ্য, প্রাথমিক পরিচয়পত্র তথ্য, শিক্ষাগত যোগ্যতা, কার্য অভিজ্ঞতা ইত্যাদি থাকতে পারে।

৫. আবেদন ফি: ভিসা লটারি প্রোগ্রামে আবেদন জমা দেওয়ার জন্য একটি আবেদন ফি প্রদান করতে হতে পারে। এই ফি প্রদানের জন্য সরকারের নির্দিষ্ট পেমেন্ট পদ্ধতির অনুসরণ করতে হবে।

সাধারণভাবে, কানাডা ভিসা লটারি প্রোগ্রামের আবেদন প্রক্রিয়া বার্ষিক ভিত্তিতে পরিচালিত হয় এবং আবেদনের সময়ে নির্দিষ্ট প্রয়োজনীয় তথ্য ও ফি জমা দিতে হতে পারে। সবচেয়ে ভালো প্রকারে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য কানাডা ভিসা লটারি প্রোগ্রামের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে সঠিক তথ্য ও নির্দেশিকা পরবেন।

 

 

কানাডা ভিসা লটারির জন্য আবেদন করতে আপনাকে কানাডা সরকারের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে যাওয়া উচিত। এই ভিসা লটারির প্রক্রিয়াটি "কানাডা এক্সপ্রেস এন্ট্রি" (Canada Express Entry) নামে পরিচিত। এটি কানাডায় আনুমানিক ৮০ দেশের প্রাথমিক বিনিয়োগ দিয়ে শুধুমাত্র একজন ব্যক্তি যাকে বৃত্তান্ত নেই, বা নৈমিত্তিক শখ বা প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষ নেই, কানাডায় অবস্থান করার সুযোগ প্রদান করে। এই লটারি মাসিকভাবে প্রচারিত হয় না, তবে ক্ষেত্রমাত্রে কানাডা সরকার মূলত তার প্রয়োজনীয়তা অনুসারে ভিসা লটারি অনুষ্ঠান প্রকাশ করে।

কানাডা এক্সপ্রেস এন্ট্রি (Canada Express Entry) ভিসা লটারির আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করতে পারেন:

১. ইজিবিলিটি চেক করুন: প্রথমে কানাডা এক্সপ্রেস এন্ট্রি (Canada Express Entry) ভিসা লটারির যোগ্যতা পরীক্ষা করুন। আপনি এই লটারির জন্য যোগ্য হতে পারেন কিনা তা নিশ্চিত করতে কানাডা সরকারের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে ইজিবিলিটি চেক পেজ দেখুন।

২. অনলাইন আবেদন সম্পন্ন করুন: আপনি যদি ইজিবিলিটি পূর্ণ হন, তবে কানাডা সরকারের এক্সপ্রেস এন্ট্রি সিস্টেমে অনলাইন আবেদন করুন। আপনার সাধারণ তথ্য এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য দাখিল করতে হবে।

৩. স্কোরিং করুন: কানাডা এক্সপ্রেস এন্ট্রি সিস্টেমে, আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, শিক্ষাগত সংক্রান্ত তথ্য, পেশাগত অভিজ্ঞতা, বয়স, ভাষার স্কোর, ইত্যাদি বিশেষ পর্যায়ে স্কোরিং করা হয়। এই স্কোর ক্রমে আপনি "কানাডা এক্সপ্রেস এন্ট্রি" পুলিশ ক্লিয়ারেন্স জন্য নিয়োজিত হতে পারেন।

৪. আবেদন প্রদান করুন: যত্নে সমস্ত তথ্য প্রদান করুন এবং এই ভিসা লটারি প্রক্রিয়ার জন্য প্রয়োজনীয় অনুমতি গ্রহণ করুন।

৫. সমর্থন করণীয় দলিলপত্র সংগ্রহ করুন: আপনি অনুমোদিত হলে, কানাডা ভিসা লটারি প্রক্রিয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সমর্থন করণীয় দলিলপত্র সংগ্রহ করুন। এটি আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, জন্ম-সনদ, জীবিত ভাষার প্রমাণ ইত্যাদি থাকতে পারে।

উপরের ধাপগুলি অনুসরণ করলে, আপনি সঠিকভাবে কানাডা এক্সপ্রেস এন্ট্রি ভিসা লটারির জন্য আবেদন সম্পন্ন করতে পারবেন। তবে, ভিসা লটারির সময়কাল এবং প্রক্রিয়া বিশেষভাবে পরিবর্তিত হতে পারে, সুতরাং আপনাকে কানাডা সরকারের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট পর্যালোচনা করার জন্য নিয়মিতভাবে পরিবর্তনগুলো মনিটর করতে ভুলবেন না।

 

 

কানাডা ভিসা লটারির জন্য আবেদন করার পদ্ধতি কানাডা সরকারের দ্বারা পরিচালিত "কানাডা ইমিগ্রেশন মেডিকেলি প্রসেসিং সার্ভিস" (Canada Immigration Medical Exam Processing Services - IME) এর মাধ্যমে হয়। এই লটারির সাধারণ নাম "Express Entry"। এই প্রক্রিয়া কানাডায় স্থায়ী বসতির জন্য বিশেষভাবে প্রয়োজনীয় যেসব ভিসা ক্যাটেগরির জন্য আবেদন করতে হয়, তা নিয়ে উল্লেখ করা গুরুত্বপূর্ণ। নীচে কানাডা ভিসা লটারির জন্য আবেদন প্রক্রিয়ার সাধারণ পদক্ষেপগুলো দেওয়া হলো: 1. কানাডা ইমিগ্রেশন ও নাগরিকত্ব বিভাগের ওয়েবসাইটে গিয়ে "Express Entry" পেজে যান। 2. "Express Entry" পেজে সাইন আপ করুন: আপনাকে "Create an account" বা "Sign Up" করতে হবে এবং একটি নতুন অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। 3. প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করুন: অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পর, আপনাকে আপনার ব্যক্তিগত ও পারিবারিক তথ্য, শিক্ষাগত যোগ্যতা, কাজের অভিজ্ঞতা ইত্যাদি প্রদান করতে হবে। 4. ইমিগ্রেশন এলিজিবিলিটি ব্যবস্থাপনা (Eligibility Management System) পূরণ করুন: এটি আপনার যোগ্যতা পরীক্ষা করে এবং আপনি কোন প্রকারের ইমিগ্রেশন প্রোগ্রামে যোগ্য তা নির্ধারণ করবে। 5. ইমিগ্রেশন প্রোগ্রামে আবেদন করুন: আপনি যে প্রোগ্রামে যোগ্য সেই সার্ভিস পেজে যান এবং আবেদন করতে হবে। এই ধাপে আপনাকে প্রয়োজনীয় দলিলপত্র ও সমর্থনপত্র সরবরাহ করতে হতে পারে। 6. ভিসা ফি প্রদান করুন: ভিসা আবেদন জমা দিওয়ার পূর্বে, ভিসা ফি প্রদান করতে হবে। ভিসা ফি ভিত্তিক ভিত্তিভূত হয় এবং আপনি যে ধরণের ভিসা আবেদন করছেন তা উপর ভিত্তি করে ভিসা ফি পরিশোধ করতে হবে। 7. ভিসা আবেদন জমা দিন: আপনার সমস্ত প্রয়োজনীয় তথ্য এবং দলিলপত্র সংগ্রহ করার পর, আপনি ভিসা আবেদন জমা দিতে পারেন। এই পদক্ষেপগুলি পূরণ করার পর, আপনার ভিসা আবেদন কানাডা ইমিগ্রেশন অফিসের দ্বারা পর্যালোচনা করা হবে। যদি ভিসা আবেদন গ্রহণযোগ্য বলে মনোনিবেশ হয়, তবে আপনাকে কানাডা ভিসা প্রদান করা হবে। আপনার ভিসা গ্রহণকাল ও অনুভবের উপর ভিত্তি করে তবে আপনার পবিত্র অভ্যন্তরীণ চলচ্চিত্রে বাস করার জন্য ক্যানাডিয়ান সাম্প্রদায়িকতা প্রাপ্ত করা সম্ভব।

 

কানাডা ভিসা লটারির জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া একটি সরল পদ্ধতি যা ক্যানাডা সরকার দ্বারা পরিচালিত হয়। এই ভিসা লটারি প্রক্রিয়াটি ক্যানাডা সরকারের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও অন্যান্য দেশের নাগরিকদের কানাডায় অবস্থান করার সুযোগ দেয়।

কানাডা ভিসা লটারির জন্য আবেদন করার পদক্ষেপগুলো নিম্নলিখিত:

১. লটারির আবেদন প্রক্রিয়া দেখুন: প্রথমে, আপনাকে ক্যানাডা সরকারের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যাওয়া উচিত। এই ওয়েবসাইটে লটারি আবেদনের নিয়ম, শর্ত, সময়সীমা ইত্যাদি সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য পাবেন। আপনি এই ওয়েবসাইটে ভিসা লটারি এবং অন্যান্য মৌলিক তথ্য পেতে পারেন।

২. অনলাইন আবেদন করুন: অনলাইনে অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করতে হবে। আপনার সাধারণ তথ্য যেমন নাম, ঠিকানা, জন্মতারিখ, পাসপোর্ট নম্বর ইত্যাদি প্রদান করতে হবে। আপনি এই অ্যাপ্লিকেশনে অতিরিক্ত তথ্য প্রদান করতে পারেন যদি প্রয়োজন হয়।

৩. অ্যাপ্লিকেশন ফি প্রদান করুন: অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন জমা দিয়ে আপনাকে অ্যাপ্লিকেশন ফি প্রদান করতে হবে। ফি প্রদানের জন্য আপনি ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড বা অন্যান্য পেমেন্ট পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন।

৪. অনুমোদিত সময়ে অপেক্ষা করুন: অ্যাপ্লিকেশন জমা দেওয়ার পর, আপনাকে অনুমোদিত সময়ে অপেক্ষা করতে হবে। লটারি প্রকাশ সময়ে আপনি যাচাইকরণ প্রক্রিয়া পূর্ণ হয়ে যাবেন। লটারি প্রকাশের পর, যারা স্বাগত প্রাপ্তি পেয়েছেন, তাদেরকে ক্যানাডা ভিসা পেতে অনুমতি দেওয়া হয়ে থাকে।

এই ভিসা লটারি প্রক্রিয়াটি অনেক সহজ এবং মৌলিকভাবে অনুসরণ করা যায়। তবে, অভিজ্ঞতা বা অতিরিক্ত সহায়তা প্রয়োজন হলে, আপনি ক্যানাডা ভিসা আবেদনের নিকটস্থ ক্যানাডিয়ান কোন দূতাবাস বা সার্ভিস সেন্টারে যোগাযোগ করতে পারেন।

 

কানাডা একটি বিশ্ববিদ্যালয় বা কাজের জন্য ভিসা লটারির মাধ্যমে আবেদন করতে চাইলে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবে:

১। কানাডা ভিসা লটারির ওয়েবসাইটে যাওয়া এবং অ্যাকাউন্ট খুলুন।

২। আবেদনপত্র পূরণ করুন। এছাড়াও, অনেক ক্ষেত্রে প্রয়োজন হতে পারে সংশ্লিষ্ট দলের সাথে যোগাযোগ করা।

৩। আবেদনপত্র জমা দিন।

৪। লটারি ট্র্যাকিং নম্বর দিয়ে আবেদনটি অনুসন্ধান করুন এবং ফলাফল চেক করুন।

৫। যদি আপনার নাম লটারির ফলাফলে উল্লেখ করা হয়, তবে আপনার জন্য একটি ইমিগ্রেশন ভিসা আবেদন করা হবে।

আপনার জন্য সঠিক ভিসা আবেদন পদক্ষেপগুলি নির্দেশ করা হলেও ভিসা লটারি প্রক্রিয়াটি সম্পর্কে সম্পূর্ণ জানতে হলে, কানাডা ইমিগ্রেশন ও বিস্তার কানাডা ওয়েবসাইটে ভিসা লটারি প্রক্রিয়াটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন।

কানাডা ভিসা লটারির জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া এইভাবে-

১. কানাডার সরকারি ওয়েবসাইট www.cic.gc.ca এ যান এবং Apply to Enter Canada অপশনে ক্লিক করুন।
২. আপনার Express Entry Profile তৈরি করুন। এর জন্য আপনার কর্মসূচী, শিক্ষা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি বিবরণ প্রদান করতে হবে।

৩. যদি আপনি নির্ধারিত ক্রাইটেরিয়ার মধ্যে ফেলে পড়েন, তবে আপনার প্রোফাইল লটারির জন্য নির্বাচিত হবে।
৪. প্রতি মাসে লটারি হয় এবং এর জন্য দরকারি দরকারি শিক্ষা, বয়স ও অভিজ্ঞতার সাথে নির্ধারিত সংখ্যক পয়েন্ট পেতে হবে।

৫. যদি আপনার প্রোফাইল নির্বাচিত হয়, তবে আপনাকে ইনভাইটিং লেটার পাঠানো হবে।

৬. লেটার পেলে আপনার জন্য অনুরোধকৃত দস্তাবেজ সংগ্রহ ও আবেদন প্রক্রিয়ার সম্পর্কে অনুসরণ করতে হবে।

সংক্ষেপে, কানাডা ভিসা লটারির জন্য আবেদন করতে Express Entry প্রোফাইল তৈরি করে যথাযথ নির্বাচিত হওয়া দরকার। আশা করি এটা সহায়তার সাথে যেতে পারে। আরও জানতে চাইলে জানাবেন।

অনলাইন ভিসা চেকিং - বিএমইটি

Link will be apear in 15 seconds.

Well done! you have successfully gained access to Decrypted Link.

অনলাইন ভিসা চেকিং - বিএমইটি

1. Indian Visa
2. Tanzania e Visa - Application Status
3. MOI Qatar - Ministry of interior Qatar
4. Kuwait Visa Application Status
5. Saudi Arabia Visa
6. Dubai Visa
7. kingdom of Bahrain Visa
8. Omen Evisa

জন্মনিবন্ধন যেভাবে করবেন।

Link will be apear in 15 seconds.

Well done! you have successfully gained access to Decrypted Link.

 জন্মের পর শিশুর প্রথম রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি হল জন্ম শংসাপত্র। জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে শিশুর জন্ম নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক করেছে সরকার। শিশুর জন্মের পর সময়মতো জন্ম নিবন্ধন না হলে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হওয়ার আশঙ্কা থাকে। বাংলাদেশ সরকার 2004 সালে জন্ম নিবন্ধন আইন প্রণয়ন করে, কিন্তু এটি 2006 সাল থেকে কার্যকর করা হয়েছে। এই আইন অনুসারে, সকল নাগরিকের জন্য জন্ম নিবন্ধন বাধ্যতামূলক। যাইহোক, অনেক অভিভাবক পদ্ধতি বা কীভাবে সন্তানের জন্ম নিবন্ধন করবেন সে সম্পর্কে সচেতন নন। বাংলাদেশে জন্ম নিবন্ধন ব্যক্তিগতভাবে বা অনলাইনে করা যেতে পারে। আপনি যদি ব্যক্তিগতভাবে জন্ম নিবন্ধন করতে চান তবে আবেদনকারীকে অবশ্যই নির্দিষ্ট অফিসে যেতে হবে। সেখান থেকে জন্ম নিবন্ধন ফরম পূরণ করতে হবে। জন্ম নিবন্ধন অফিসগুলি হল- ** ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বা সরকার কর্তৃক অনুমোদিত কোনো কর্মকর্তা। ** পৌর মেয়র বা তার অধীনে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন কর্মকর্তা বা কাউন্সিলর। ** সিটি কর্পোরেশনের মেয়র বা তার বা ওয়ার্ড কাউন্সিলর কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোনো কর্মকর্তা। ** ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের সভাপতি বা তার দ্বারা অনুমোদিত কোনো কর্মকর্তা। ** বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত। জন্ম নিবন্ধনের প্রথম ধাপ হল নির্দিষ্ট ফরম সংগ্রহ করা। আবেদনকারীকে অবশ্যই নির্ধারিত অফিস থেকে ফরম সংগ্রহ করতে হবে। দ্বিতীয় ধাপে নির্দিষ্ট ফর্ম পূরণ করা হয়। ১ নং কক্ষে সন্তানের নাম, জন্ম তারিখ, জন্মস্থান, লিঙ্গ উল্লেখ করতে হবে। এখানে জন্ম তারিখটি উপরের কলামে সংখ্যায় এবং নিচের কলামে শব্দে লিখতে হবে। নির্দিষ্ট ফর্মের বক্স 2-এ সন্তানের পিতামাতার নাম এবং তাদের জাতীয়তা লিখতে হবে। শিশুর স্থায়ী এবং বর্তমান ঠিকানা যথাক্রমে ফর্মের 3 এবং 4 বক্সে লিখতে হবে। শিশুর কোন প্রকার অক্ষমতা থাকলে অক্ষমতা অনুযায়ী বক্স 5 এ টিক দিতে হবে।

নির্দিষ্ট ফর্মের বক্স 6-এ আবেদনকারীর নাম, স্বাক্ষর এবং সম্পর্ক যেমন শিশুর পিতামাতা বা আবেদনকারী ব্যক্তি এবং আবেদনের তারিখ লিখতে হবে। 7 নং বাড়ির ক্ষেত্রে, যদি শিশুর জন্মের 5 বছরের মধ্যে আবেদন করা হয়, তাহলে বাড়ির নং 1-এর তথ্য সংগ্রহকারীর স্বাক্ষর নিতে হবে। 5 বছরের বেশি হলে 2/3 সেল পূরণ করতে হবে। 8 এর পর থেকে আবেদনকারীকে বাক্সগুলি পূরণ করতে হবে না।

জন্ম নিবন্ধনের তৃতীয় ধাপ হল নির্দিষ্ট ফর্ম জমা দেওয়া। ফর্মটি যথাযথভাবে পূরণ করে নির্দিষ্ট অফিসে (ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, সিটি কর্পোরেশন বা সিটি কর্পোরেশনের অধীনে ওয়ার্ড কমিশন) জমা দিতে হবে। জমা দেওয়ার সময় প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে।

জন্ম নিবন্ধনের চতুর্থ ধাপ হল কুপন সংগ্রহ করা। নির্দিষ্ট জন্ম নিবন্ধন ফরমের নিচের অংশটি আবেদনকারীর সংগ্রহে রাখতে হবে। অর্থাৎ, নির্দিষ্ট জন্ম নিবন্ধন ফর্ম জমা দেওয়ার সময়, ফর্মের নীচের অংশ অফিস দ্বারা পূরণ করে আবেদনকারীকে দেওয়া হবে। সেখানে জন্ম সনদ ইস্যু করার তারিখ উল্লেখ থাকবে।

জন্ম নিবন্ধনের পঞ্চম ধাপ হল জন্ম সনদ সংগ্রহ করা। জন্ম নিবন্ধন ফর্ম জমা দেওয়ার সময় আবেদনকারীকে কুপনে উল্লেখিত তারিখে নির্ধারিত অফিস থেকে জন্ম সনদ সংগ্রহ করতে হবে।

তবে, আপনি চাইলে অনলাইনে আপনার জন্ম নিবন্ধন করতে পারেন। বাংলাদেশে 2010 সাল থেকে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন শুরু হয়েছে। অনলাইনে জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করা খুবই সহজ। বর্তমানে, জন্ম নিবন্ধনের জন্য আরও বেশি সংখ্যক আবেদন অনলাইনে রয়েছে

ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর, আবেদনকারীকে যে এলাকা থেকে জন্ম সনদ সংগ্রহ করতে চান সেটি নির্বাচন করতে হবে। সন্তান দেশের বাইরে জন্মালে বাংলাদেশ দূতাবাস নির্বাচন করতে হবে। শংসাপত্রটি আবেদনকারী নির্বাচন করা এলাকা বা অফিস থেকে সংগ্রহ করতে হবে।

তারপর আবেদনকারীকে নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করতে হবে। ফরমের প্রথম অংশে আবেদনকারীর নামের দুই অংশ (বাংলা ও ইংরেজি) দুইভাবে লিখতে হবে। ইংরেজিতে লেখার সময় অবশ্যই ইংরেজি বড় অক্ষর ব্যবহার করতে হবে। এরপর আবেদনকারীর জন্ম তারিখ উল্লেখ করতে হবে। জন্ম তারিখের পর দুটি ঘরে সন্তানের সংখ্যা ও সন্তানের পিতামাতার লিঙ্গ উল্লেখ করতে হবে। তারপর সন্তানের জন্মস্থানের নাম লিখুন।

এই ক্ষেত্রগুলি পূরণ হয়ে গেলে, নীচে ডানদিকে 'পরবর্তী' বোতামে ক্লিক করুন। তারপর আরেকটি ফর্ম আসবে। এটি এভাবে পূরণ করা উচিত-

ফর্মের প্রথম কলামে নিবন্ধনকারীর পিতার জন্ম সনদ নম্বর লিখতে হবে। পরবর্তী দুটি ঘরে নিবন্ধনকারীর বাবার নাম বাংলা ও ইংরেজিতে বড় অক্ষরে লিখতে হবে। পরবর্তী দুটি কক্ষে নিবন্ধনকারীর পিতার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ও জাতীয়তা লিখতে হবে। একইভাবে নিবন্ধনকারীর মায়ের বিবরণও পূরণ করতে হবে।

এই ক্ষেত্রগুলি পূরণ হয়ে গেলে, নীচে ডানদিকে 'পরবর্তী' বোতামে ক্লিক করুন। এখানে আপনার ঠিকানা লিখুন. প্রথমটি হল "আপনি কি আপনার স্থায়ী ঠিকানা হিসাবে নিম্নলিখিত ঠিকানাগুলির মধ্যে কোনটি ব্যবহার করতে চান?" আপনি যদি বিকল্পগুলির মধ্যে কোনটি নির্বাচন না করেন তবে আপনাকে একটি ঠিকানা পৃষ্ঠা উপস্থাপন করা হবে। আপনার জন্মস্থানের ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা একই হলে, "জন্ম স্থানের ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা একই" বিকল্পে ক্লিক করুন। সেক্ষেত্রে ঠিকানার তথ্য সক্রিয়ভাবে বেরিয়ে আসবে। অন্যথায় আলাদাভাবে ঠিকানা লিখুন।

ঠিকানা লেখার পর Next বাটনে ক্লিক করুন। আবেদনকারীর তথ্য এখানে দেওয়া উচিত। নিবন্ধনকারীর সাথে আবেদনকারীর সম্পর্ক, আবেদনকারীর মোবাইল নম্বর এবং ইমেইল জমা দিতে হবে। নিবন্ধনকারীর বয়স ১৮ বছরের বেশি হলে তিনি নিজেই আবেদন করতে পারবেন।

সঠিকভাবে সমস্ত বিবরণ পূরণ করার পরে আপনাকে আবার বিস্তারিত দেখানো হবে। আপনার দেওয়া তথ্য যাচাই করুন। কোন তথ্য ভুল হলে তা সংশোধন করুন। তারপর সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন।

জন্ম নিবন্ধন আবেদন সঠিকভাবে জমা দিলে, আপনাকে একটি আবেদন নম্বর দেওয়া হবে। এই নম্বর দিয়ে আপনি সহজেই জন্ম নিবন্ধনের অবস্থা জানতে পারবেন। "প্রিন্ট অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম" বোতামে ক্লিক করে আবেদনপত্রটি মুদ্রণ করুন।

আবেদনের 15 দিন পরে, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং মুদ্রিত কপি নির্দিষ্ট অফিসে উপস্থিত থাকতে হবে। সেখানে কাগজপত্র জমা দিলেই আপনি জন্মের শংসাপত্র পাবেন।

APPLY