যেভাবে অনলাইনে বাংলাদেশে ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন করা যায়।

    বাংলাদেশে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবে:

    1. ইউনিক্যার ওয়েবসাইট ভিজিট করুন:

      বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশনের (ইসিকে) ওয়েবসাইট (https://services.ecs.gov.bd/) ভিজিট করুন।

    2. নতুন ব্যবহারকারী নিবন্ধন বা লগইন করুন:

      ওয়েবসাইটে পৌঁছার পর, নতুন ব্যবহারকারী হিসেবে নিজেকে নিবন্ধন করুন অথবা আপনার ইতিমধ্যে রেজিস্ট্রেশন করা আছে তাতে লগইন করুন।

    3. ভোটার আইডি নাম্বার এবং ফরম নম্বর ইনপুট করুন:
      লগইন করার পর, আপনার ভোটার আইডি নাম্বার এবং রেজিস্ট্রেশন ফরম নম্বর ইনপুট করুন।

    4. সংশোধন পছন্দ করুন:

      আপনি "সংশোধন" বা "ইউপডেট" পছন্দটি চয়ন করতে পারেন।

    5. আপনার তথ্য সংশোধন করুন:

      সংশোধন পছন্দটি চয়ন করার পর, আপনি আপনার আইডি কার্ডে যে কোনও সংশোধন করতে চান সেই তথ্য প্রদান করুন। এখানে আপনি আপনার ঠিকানা, নাম, জন্ম তারিখ, ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংশোধন করতে পারেন।

    6. সংশোধন সম্পন্ন করুন:

      সংশোধন করার পর, আপনার প্রদানকৃত তথ্য যদি সঠিক হয়, তাদের কাছে সাবমিট করুন বা সংশোধন সম্পন্ন করুন।

    7. আপনার সংশোধন অনুমোদন:

      আপনি যদি অন্যদের সহায়ে সংশোধন করতে চান তবে আপনাকে সংশোধনের জন্য অনুমোদন দেওয়া হতে পারে।

    এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ডে যে কোনও সংশোধন করতে পারবেন। যদি কোনও সমস্যা হয় বা সাহায্য প্রয়োজন হয়, স্থানীয় ইসিকে অফিসে যোগাযোগ করুন অথবা ইসিকের সাহায্যকেন্দ্রে যোগাযোগ করুন।

    বাংলাদেশের ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন যেভাবে করবেন।

      বাংলাদেশে আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে পারেন:


      1. **ইউনিক্যার ওয়েবসাইট ভিজিট করুন:**

         বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশনের (ইসিকে) ওয়েবসাইট (https://services.ecs.gov.bd/) ভিজিট করুন।

      2. **নতুন ব্যবহারকারী হিসেবে নিবন্ধন বা লগইন করুন:**

         ওয়েবসাইটে পৌঁছার পর, নতুন ব্যবহারকারী হিসেবে নিজেকে নিবন্ধন করুন অথবা আপনার ইতিমধ্যে রেজিস্ট্রেশন করা আছে তাতে লগইন করুন।

      3. **সংশোধন পছন্দ করুন:**

         ওয়েবসাইটে লগইন করার পর, আপনি "সংশোধন" বা "আপডেট" পছন্দটি চয়ন করুন।

      4. **আপনার তথ্য সংশোধন করুন:**

         সংশোধন পছন্দটি চয়ন করার পর, আপনার ভোটার আইডি নাম্বার এবং আপনার সঠিক তথ্য প্রদান করুন।

      5. **আপনার সংশোধন সম্পন্ন করুন:**

         আপনি যদি কোনও তথ্য সংশোধন করেন, তাদের তথ্য সঠিক হলে "সাবমিট" বা "সংশোধন সম্পন্ন" বা এর মধ্যে কোনও অনুষ্ঠিত বোতাম দিয়ে সংশোধন সম্পন্ন করুন।

      6. **সংশোধনের জন্য অনুমোদন:**

         আপনি যদি অন্যদের সহায়ে সংশোধন করতে চান তবে আপনাকে সংশোধনের জন্য অনুমোদন দেওয়া হতে পারে।

      এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ডে যে কোনও সংশোধন করতে পারবেন। যদি আপনার কোনও সমস্যা হয়, স্থানীয় ইসিকে অফিসে যোগাযোগ করুন অথবা ইসিকের সাহায্যকেন্দ্রে যোগাযোগ করুন।


      বিস্তারিত

      ফরম নম্বর দিয়ে বাংলাদেশী ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম।

         বাংলাদেশে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবে:

        1. ইউনিক্যার ওয়েবসাইট:

          প্রথমে, ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার জন্য বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশন (ইসিকে) এর ইউনিক্যার ওয়েবসাইট (https://rb.gy/kcfx5b) ভিজিট করুন।


        2. নিবন্ধন করুন:

          ওয়েবসাইটে পৌঁছার পর, নতুন ব্যবহারকারী হিসেবে নিজেকে নিবন্ধন করুন অথবা আপনার ইতিমধ্যে রেজিস্ট্রেশন করা আছে তাতে লগইন করুন।


        3. ভোটার আইডি নাম্বার এবং ফরম নম্বর ইনপুট করুন:

          নিবন্ধন বা লগইন করার পর, আপনার ভোটার আইডি নাম্বার এবং রেজিস্ট্রেশন ফরম নম্বর ইনপুট করুন।

        4. ভেরিফিকেশন করুন:

          সঠিক ভোটার আইডি নাম্বার এবং ফরম নম্বর ইনপুট করার পর, সিস্টেম আপনার তথ্যের সত্যায়িত হতে একটি ভেরিফিকেশন কোড মোবাইলে প্রেরন করবে। এই কােডটি আপনার অনলাইন ফরমে প্রদান করুন। তার পর ফরমটি সম্পন্ন করুন। এবার আপনার স্কিনে একটি QR CODE আসবে। এখন আপনার মোবাইলের NID Wallet এর মাধ্যমে QR CODE টি স্ক্যান করে নিন। তার পর NID Wallet এ ফেইস স্ক্যান করার জন্য আসবে। তখন NID Wallet এর নিদেশ অনুযায়ী নিবন্ধনকারীর চেহারা স্ক্যান করে নিন।

        5. ডাউনলোড করুন:

          ভেরিফিকেশন সফলভাবে সম্পন্ন হলে, আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।


        6. এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। আপনি যদি কোনও সমস্যায় পরিহার না করতে পারেন তবে স্থানীয় ইসিকে অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন।

        অনলাইনে বিধবা ভাতার জন্য আবেদন।

           আপনি বা আপনার পরিবারের কোনো বিধবা বা স্বামী নিগৃহীতা মহিলার জন অনলাইনে বিধবা ভাতার জন্য আবেদন করতে পারবেন। অনলাইনে বিধবা ভাতার জন্য আবেদন করতে কি কি করতে হবে তা নিন্মে দেওয়া হলো: -

           

          1.   অনলাইনে বিধবা ভাতার আবেদন করার জন্য নিন্মলিখিত নিয়ম সমূহ অবশ্যই পালন করতে হবে।

          বিধবা ভাতা কর্মসূচিতে বিধবা মহিলার জন্য স্বামীর মৃত্যু সনদ এবং বার্ষিক গড় আয় অনাধিক ১০,০০০৳ টাকা হতে হবে। বিধবা ও স্বামী পরিত্যাক্তা নারীরা যাদের পরিবারে আর্থিকভাবে অসচ্ছল তারা বিধবা ভাতা পেতে পারেন। যারা একবার আবেদন করেছেন তারা পূনরায় আবেদন করলে তা বেআইনি বলে ঘোষিত হবে। অনলাইনে বিধবা ভাতার আবেদন করার জন্য অবশ্যই যেকোনো মোবাইল ব্যাংকিং থাকতে হবে। সেই মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে প্রতি মাসে ৫৫০৳ হারে প্রতি মাসে প্রদান করা হবে।

           

          2.  অনলাইনে বিধবা ভাতার জন্য আবেদন করতে হলে যা যা অবশ্যই থাকতে হবে।

          1.   জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর

          2.  স্বামীর মৃত্যু সনদ

          3.  আবেদনকারীর ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন কপি

          4.  সচল নিজের মোবাইল নম্বর

          5.  ঐ নম্বরে যেকোনো মোবাইল ব্যাংকিং থাকতে হবে।

           

          3.  অনলাইনে বিধবা ভাতার জন্য আবেদন করতে এই লিকেং প্রবেশ করুন। 

              ঐ লিংকে প্রবেশ করে আপনার প্রয়োজনীয় সকল তথ্য প্রদান করুন। সকল তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করে সাবমিট করার পর যে প্রিন্ট কপি আসবে তা নিয়ে কাউন্সিলর/মেম্বার বা ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর নিতে হবে। স্বাক্ষরিত প্রিন্ট কপিটি নিয়ে আপনার এলাকার সমাজসেবা অধিদপ্তরে জমা করতে হবে।সিরিয়াল অনুযায়ী আপনার কাজটি সম্পূর্ণ করা হবে। কাজাটি সম্পূর্ণ হলে এসএমএস দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে।

          সর্বজনীন পেনশন স্কিম কি এবং কিভাবে করতে হয়?

            "সর্বজনীন পেনশন স্কিম" বাংলাদেশে সরকারের একটি সামাজিক সুরক্ষা প্রোগ্রাম, যা বৃদ্ধ এবং দুর্বল ব্যক্তিদের জন্য মুক্তিযোগ্য একটি মাসিক আয় প্রদান করে এই পেনশন প্রোগ্রামের মাধ্যমে তাদের জীবনের শেষদিনগুলির জন্য একটি নিশ্চিত সামাজিক সুরক্ষা উপলব্ধি করানো হয়
            সর্বজনীন পেনশন স্কিমের যোগ্যতা আবেদন প্রক্রিয়া নিম্নলিখিত ভাবে প্রয়োজন:

            যোগ্যতা:

            প্রাপ্ত আয়: প্রাপ্ত আয় সর্বনিম্ন নির্ধারিত সীমা এবং সরকারের নীতি অনুযায়ী হতে পারে
            বয়স: বৃদ্ধদের নিশ্চিত বয়সসীমা নির্ধারিত থাকতে পারে
            অসুস্থতা বা অসামর্থ্য: যদি ব্যক্তি অসুস্থ অথবা সামর্থ্যহীন হয়, তাদের জন্য এই পেনশন প্রদান করা হতে পারে

            আবেদন প্রক্রিয়া:

            প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ: আপনার আবেদনের জন্য প্রাথমিক তথ্য যেমন আপনার নাম, বয়স, প্রাপ্ত আয়, ঠিকানা ইত্যাদি সংগ্রহ করতে হবে
            আবেদন ফর্ম পূরণ: আবেদনকারী আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে, যা স্থানীয় প্রশাসন বা সরকারি নির্ধারিত পদ্ধতিতে প্রদান করা হয়
            আবেদন জমা: পূর্ণ আবেদন ফর্মটি স্থানীয় প্রশাসন অথবা যে সংস্থার দ্বারা প্রদান হয় সেখানে জমা দিতে হবে
            তথ্য যাচাই: প্রদানকৃত তথ্য আবেদন ফর্ম যাচাই করা হবে
            পেনশনের প্রদান: আপনার যোগ্যতা যাচাই প্রয়োজনে আপনার পেনশন এক্ষুণি প্রদান করা হবে
            সর্বজনীন পেনশন স্কিম নিয়ে আপনি স্থানীয় প্রশাসন অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন অথবা সরকারের সম্পর্কিত ওয়েবসাইটে প্রয়োজনীয় তথ্য জানতে পারেন
             
             
            "সর্বজনীন পেনশন স্কিম" হলো একটি সরকারী সুরক্ষা প্রোগ্রাম, যা বৃদ্ধ এবং দুর্বল ব্যক্তিদের জন্য আয় প্রদান করে এই স্কিমের মাধ্যমে তাদের জীবনের পরে স্থায়ী আয় এবং আর্থিক সাহায্য নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে তাদেরকে মাসিক পেনশন প্রদান করা হয়
            সর্বজনীন পেনশন স্কিমে যে ব্যক্তির যোগ্যতা আছে এবং কীভাবে এই স্কিমে আবেদন করতে হবে, তা বিভিন্ন দেশের সরকারের নীতি অনুসারে ভিন্ন হতে পারে নিম্নলিখিত প্রক্রিয়া আমি আপনাকে সাহায্য করতে পারি:

            যোগ্যতা পরীক্ষা

            প্রথমে আপনার যোগ্যতা পরীক্ষা করা হবে যেই আপনি সর্বজনীন পেনশন স্কিমের জন্য যোগ্য এটি আপনার আয়, বয়স, স্বাস্থ্য অবস্থা, নাগরিকত্ব ইত্যাদি উপর নির্ভর করতে পারে

            আবেদন সম্পূর্ণ করুন

            যখন আপনি যোগ্য হবেন, আপনাকে একটি আবেদন সম্পূর্ণ করতে হবে এই আবেদন ফরম সরকারি প্রতিষ্ঠান বা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে উপলব্ধ থাকতে পারে

            আবেদন জমা দিন

            আবেদন সম্পূর্ণ করার পর, আপনাকে এটি সমর্থন প্রদান করার জন্য সরকারি অফিসে অথবা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে জমা দেওয়া হতে পারে

            আপনার আবেদনের পরিস্থিতি যাচাই করা হবে

            সরকার আপনার আবেদনের তথ্য এবং আপনার যোগ্যতা যাচাই করবে

            পেনশন প্রদান

            আপনার আবেদন সমর্থন প্রাপ্ত হলে, সরকার আপনারকে নির্ধারিত মাসিক পেনশন প্রদান করবে
            সর্বজনীন পেনশন স্কিমের প্রক্রিয়া এবং যোগ্যতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে, আপনার স্থানীয় সরকারি অফিসে যোগাযোগ করতে ভাল হতে পারে
             
             
            সর্বজনীন পেনশন স্কিম হলো একটি সামাজিক সুরক্ষা প্রোগ্রাম, যা অসহায় এবং বৃদ্ধ ব্যক্তিদের জন্য প্রদান করা হয় এই স্কিমের মাধ্যমে আমি আয়ের অভাব এবং দুর্বল অবস্থায় মানবজীবনের সাথে সাথে প্রায়শই ব্যক্তিগণকে নিয়মিত আর্থিক সাহায্য প্রদান করা হয়
            সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অর্থ প্রদান করা হয় মাসিক বেতন বা পেনশন হিসেবে এই বেতন বা পেনশন সাধারণভাবে সরকারি দায়িত্বের অধীনে পরিচালিত হয় এবং এটি আপনার জীবনের শেষদিনগুলি কৃত্রিম সুরক্ষা সহায়করণে ব্যবহৃত হয়
            বাংলাদেশে, সর্বজনীন পেনশন স্কিমটি প্রধানমন্ত্রী পেনশন স্কিমের অধীনে আসে এই স্কিমের মাধ্যমে বৃদ্ধদের একটি মাসিক আয় প্রদান করা হয়, যার উপর তারা জীবনবৃত্তান্ত অধিকাংশ সময় নির্ভর করে
            সর্বজনীন পেনশন স্কিমে যোগ্যতা আবেদনের প্রক্রিয়া সম্বন্ধে সরকারের নির্দেশাবলী অনুসরণ করতে হবে আপনি যদি বৃদ্ধ এবং দুর্বল হন এবং সর্বজনীন পেনশন স্কিমের উপকারপ্রাপ্তি নিতে ইচ্ছুক হন, তাহলে আপনার নিকটস্থ সরকারি অফিসে যোগাযোগ করা উত্তম সেখানে আপনি যে প্রস্তুত তথ্য এবং দক্ষতা প্রদান করতে হবে, সেগুলি আপনার যোগ্যতা এবং স্থিতি নির্ধারণ করার জন্য ব্যবহার হবে
             
             
            সর্বজনীন পেনশন স্কিম হলো একটি সামাজিক সুরক্ষা প্রোগ্রাম, যা বৃদ্ধ দুর্বল ব্যক্তিদের জন্য স্থাপিত করা হয়েছে এই স্কিমের মাধ্যমে প্রায়শই আয় প্রাপ্ত না করার কারণে আর্থিক সমস্যায় পরিস্থিত ব্যক্তিদেরকে নিয়মিত মাসিক পেনশন প্রদান করা হয়
            বাংলাদেশে, সর্বজনীন পেনশন স্কিম প্রধানমন্ত্রী পেনশন স্কিমের অধীনে আসছে এই স্কিমের মাধ্যমে বৃদ্ধ দুর্বল ব্যক্তিদের জন্য প্রতি মাসে একটি নিয়মিত মাসিক পেনশন প্রদান করা হয়
            সর্বজনীন পেনশন স্কিমে যোগ্যতা প্রাপ্ত ব্যক্তিগণকে সরকার দ্বারা তাদের একটি প্রাথমিক রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হয় এই রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়াটি অনুসরণ করার জন্য নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করতে হয়:

            নিকটস্থ সরকারি অফিস পরিদর্শন

            আপনার নিকটস্থ সরকারি অফিসে যান এবং পেনশন স্কিমে যোগ্যতা নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য এবং দস্তখত সহ প্রয়োজনীয় ফর্মগুলি সঠিকভাবে পূরণ করুন

            সাক্ষাৎকার মহাপরীক্ষা

            যখন আপনি প্রাথমিক রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেন, সরকার বা সংস্থা একটি সাক্ষাৎকার বা মহাপরীক্ষা অনুষ্ঠান আয়োজন করতে পারে যাতে তাদের যোগ্যতা নিশ্চিত করা যায়

            পেনশন আবেদন জমা দেওয়া

            পেনশন স্কিমে যোগ্যতা অর্জন করার পর, আপনাকে পেনশন আবেদন ফর্ম পূরণ এবং সংস্থার সাথে সাবমিট করতে হবে

            পেনশন প্রদান প্রাধিকরণ

            যখন আপনার আবেদন গৃহীত হয়, সরকার বা সংস্থা আপনাকে পেনশন প্রদান প্রাধিকরণ জারি করবে, যাতে আপনি নিয়মিত মাসিক পেনশন প্রাপ্ত করতে পারেন
            সর্বজনীন পেনশন স্কিমে যোগ্যতা এবং পেনশন প্রাপ্তির জন্য ব্যবস্থিত নির্দেশাবলী অনুসরণ করতে আপনার নিকটস্থ সরকারি অফিসে যোগাযোগ করা উত্তম
             
             
            সর্বজনীন পেনশন স্কিম হলো একটি সামাজিক সুরক্ষা প্রোগ্রাম, যা বৃদ্ধ এবং অসহায় ব্যক্তিদের জন্য আয় প্রদান করে এই স্কিমের মাধ্যমে সরকার বৃদ্ধ অসহায় ব্যক্তিদের জীবনের পরে তাদের মৌলিক আয় নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে পেনশন প্রদান করে
            সর্বজনীন পেনশন স্কিমে যে ব্যক্তিগণ যোগ্যতা অর্জন করতে পারে, তারা নিম্নলিখিত শর্তগুলি মেটাতে হতে পারে:

            বয়স

            স্কিমে যোগ্য ব্যক্তিদের বয়স ৬৫ বছর বা তার উপরে হতে হবে

            আয়

            ব্যক্তির আয় বা আয়ের সীমা সরকারের নির্ধারণ অনুসারে হবে

            সমাজের সর্বনিম্ন আয় স্তর

            সরকার নির্ধারণ করে যে সমাজের সর্বনিম্ন আয় স্তরের ব্যক্তির জন্য সর্বজনীন পেনশন প্রদান করা হবে
            সর্বজনীন পেনশন স্কিমে যোগ্যতা অর্জন করার পর, ব্যক্তিগণকে নিম্নলিখিত প্রক্রিয়া মাধ্যমে আবেদন করতে হবে:
            সরকারের নিকটস্থ পেনশন অফিসে গিয়ে প্রয়োজনীয় ফর্ম পূরণ করতে হবে
            আবেদন ফর্ম সম্পূর্ণ হওয়ার পর, আপনার আবেদন সংগ্রহ এবং প্রক্রিয়াকরণের জন্য প্রাধিকৃত প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে
            আবেদন এবং সংগ্রহিত তথ্যের পরিমান এবং নীতিমালা অনুসারে আবেদনকারীদের যোগ্যতা মূল্যায়ন করা হবে
            ব্যক্তির যোগ্যতা যাচাই করার পর তাকে পেনশন প্রদান করা হয় এবং এটি নির্ধারণিত মাসিক পরিমাণে প্রদান করা হয়
            ব্যক্তির যোগ্যতা, আবেদনের প্রক্রিয়া এবং পেনশন প্রদানের প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিশদ জানতে, আপনার নিকটস্থ সরকারি অফিসে যোগাযোগ করা উত্তম
            Registration of pensioners
            Pensioner Login

            Search This Blog

            Labels

            Report Abuse